success-news লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
success-news লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

শনিবার, ২১ জুন, ২০২৫

দুর্গম পথ পাড়ি দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে উক্যমং মারমা অংসিং

দুর্গম পথ পাড়ি দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে উক্যমং মারমা অংসিং

চট্টগ্রাম, ২২ জুন ২০২৪: একসময় ইটভাটায় কঠোর পরিশ্রম করা উক্যমং মারমা অংসিং এখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তার পছন্দের ফিন্যান্স বিভাগে ভর্তি হতে যাচ্ছেন। অভাব-অনটন আর প্রতিকূলতাকে জয় করে তার এই অর্জন অসংখ্য মানুষের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে দাঁড়িয়েছে।

কাউখালীর বেতবুনিয়ার পশ্চিম সোনাইছড়ি গ্রামের এক হতদরিদ্র পরিবারে জন্ম অংসিংয়ের। নিজেদের জমি নেই, বাবা দিনমজুর আর মা গৃহিণী। পরিবারের বড় ছেলে অংসিংকে অন্যের বাড়িতে বেড়ে উঠতে হয়েছে। দশম শ্রেণিতে থাকাকালীন তিনি মাকে হারান, এরপর বাবাকেও যেতে হয় জেলে। দু'মুঠো ভাতের জন্য কখনো ইটভাটায়, কখনো রেস্তোরাঁয় কাজ করেছেন।

২০২১ সালে অভিমান করে নানির বাড়ি থেকে পালিয়ে চট্টগ্রামের রাউজানে ইটভাটায় কাজ নেন অংসিং। দিনে ৪০০ টাকা মজুরিতে তার পড়াশোনার ইতি টানার উপক্রম হয়। তবে প্রতিকূলতা তাকে দমাতে পারেনি। এসএসসি-তে জিপিএ ৫ পেয়ে তিনি প্রমাণ করেন তার মেধা। এরপর মামার সহযোগিতায় চট্টগ্রামের হাজী মুহাম্মদ মহসিন কলেজে ভর্তি হলেও, শহরে টিকে থাকার জন্য থালাবাসন মাজার কাজ নেন একটি রেস্তোরাঁয়। মাসে ছয় হাজার টাকা বেতনে কাজ করতে গিয়ে ক্লাসে উপস্থিত থাকতে পারতেন খুব কম।

এইচএসসির টেস্ট পরীক্ষার আগে যক্ষ্মা ও নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে প্রায় ১৩ মাস শয্যাশায়ী ছিলেন অংসিং। অর্থাভাবে চিকিৎসা না পেয়ে তাকে নিদারুণ কষ্ট সহ্য করতে হয়েছে। বাবাও দ্বিতীয় বিয়ে করে আলাদা হয়ে যান। বেসরকারি সংস্থা ব্র্যাকের সহায়তায় বিনামূল্যে যক্ষ্মার ওষুধ পেয়ে সুস্থ হওয়ার পর তিনি আবার পরীক্ষা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। পরিবারের পক্ষ থেকে বারবার পড়াশোনা ছেড়ে সংসারের হাল ধরার কথা বলা হলেও, তিনি তার লক্ষ্যে অবিচল থাকেন।

২০২৪ সালে আবার এইচএসসি পরীক্ষা দেন অংসিং। এবার কোচিং বা  বই কেনার সামর্থ্য না থাকায় বাড়িতে বসেই তিনি প্রস্তুতি নেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন ফি জোগাড় করতে ঢাকায় এসে ছিনতাইকারীর কবলে পড়েন। এরপর ঢাকার উত্তরায় একটি রেস্তোরাঁয় থালাবাসন মাজার কাজ নেন। সকাল ৯টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত ডিউটি করে, তিনি প্রতিদিন রাত ১টা থেকে ভোর ৪-৫টা পর্যন্ত রেস্তোরাঁর সিঁড়িতে বসে পড়াশোনা করতেন।

অংসিং বলেন, "কারো কথায় কান না দিয়ে এভাবেই পড়তে লাগলাম। ফেসবুকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নিজ এলাকার সিনিয়রদের খুঁজে বের করতাম। তাঁদের কাছ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতিসংক্রান্ত নানা পরামর্শ নিতাম।" তার অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলস্বরূপ তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের 'গ' ইউনিটে মেধাতালিকায় ২৫৩তম এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের 'বি' ইউনিটে ৩৭৩তম স্থান অর্জন করেন। ভর্তির জন্য প্রয়োজনীয় প্রায় ২০ হাজার টাকা বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের সহায়তায় জোগাড় হয়েছে।

অংসিং এখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিন্যান্স বিভাগে ভর্তি হওয়ার স্বপ্ন পূরণ করতে চলেছেন। ভবিষ্যতে প্রতিষ্ঠিত হয়ে তার মতো দরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিতদের পাশে দাঁড়ানোর দৃঢ় সংকল্প ব্যক্ত করেছেন তিনি। তার এই জীবনযুদ্ধ এবং অদম্য প্রচেষ্টা নিঃসন্দেহে সমাজের অনেক তরুণকে নতুন করে স্বপ্ন দেখতে শেখাবে।

সোমবার, ২৬ মে, ২০২৫

অধ্যাপক ড. সুবর্ণ বড়ুয়া'র রিসার্চ এক্সিলেন্স রিকগনিশন অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ অর্জন

অধ্যাপক ড. সুবর্ণ বড়ুয়া'র রিসার্চ এক্সিলেন্স রিকগনিশন অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ অর্জন


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক ব্যবসা বিভাগের অধ্যাপক ড. সুবর্ণ বড়ুয়া সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক 'রিসার্চ এক্সেলেন্স রিকগনিশন অ্যাওয়ার্ড ২০২৫' লাভ করেছেন। এটি তাঁর ধারাবাহিক গবেষণা ও একাডেমিক উৎকর্ষের স্বীকৃতি হিসেবে প্রদান করা হয়েছে ।

এর আগে, ড. বড়ুয়া ২০২১, ২০২২ ও ২০২৩ সালে পরপর তিন বছর আন্তর্জাতিক ব্যবসা বিভাগ থেকে 'সেরা গবেষণা প্রকাশনা পুরস্কার' অর্জন করেন। এছাড়াও, তাঁর গবেষণাপত্রসমূহ বিশ্বব্যাপী ২,৭৩৬ বার উদ্ধৃত হয়েছে, যার মধ্যে ২২টি গবেষণাপত্র ২২ বারেরও বেশি এবং ৬টি গবেষণাপত্র ১০০ বারেরও বেশি উদ্ধৃত হয়েছে।

ড. বড়ুয়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইন্যান্স বিভাগ থেকে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন এবং ২০২০ সালে অস্ট্রেলিয়ার ফেডারেশন ইউনিভার্সিটি থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন । তিনি বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক ব্যবসা বিভাগের অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত।
 
আরও তথ্যের জন্য:

- [ড. সুবর্ণ বড়ুয়ার গুগল স্কলার প্রোফাইল](https://scholar.google.com/citations?hl=en&user=ghnoKpAAAAAJ&view_op=list_works

- [ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রোফাইল] https://www.du.ac.bd/faculty/faculty_details/INTBS/634

শুক্রবার, ২৩ মে, ২০২৫

বিশ্ববিখ্যাত বাঙালি বৌদ্ধ পণ্ডিত অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান: ধর্ম প্রচার ও জ্ঞানের আলোকবর্তিকা

বিশ্ববিখ্যাত বাঙালি বৌদ্ধ পণ্ডিত অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান: ধর্ম প্রচার ও জ্ঞানের আলোকবর্তিকা

অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান (৯৮২–১০৫৪ খ্রিঃ) ছিলেন একজন প্রখ্যাত বাঙালি বৌদ্ধ পণ্ডিত, আচার্য এবং ধর্মপ্রচারক, যিনি পাল সাম্রাজ্যের শাসনামলে জন্মগ্রহণ করেন এবং তিব্বতে বৌদ্ধ ধর্মের পুনর্জাগরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।


জন্ম ও শৈশব

অতীশ দীপঙ্করের জন্ম ৯৮২ খ্রিষ্টাব্দে বর্তমান বাংলাদেশের মুন্সীগঞ্জ জেলার বিক্রমপুরের বজ্রযোগিনী গ্রামে। তাঁর পিতা ছিলেন রাজা কল্যাণশ্রী এবং মাতা প্রভাবতী। জন্মের সময় তাঁর নাম রাখা হয় চন্দ্রগর্ভ।

শিক্ষা ও দীক্ষামাত্র ১২ বছর বয়সে তিনি নালন্দা মহাবিহারে অধ্যয়ন শুরু করেন এবং আচার্য বোধিভদ্রের নিকট শ্রমণ দীক্ষা গ্রহণ করেন, তখন তাঁর নাম হয় দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান। পরবর্তীতে তিনি বিক্রমশীলা, ওদন্তপুরী এবং অন্যান্য বিখ্যাত বৌদ্ধ শিক্ষাকেন্দ্রে অধ্যয়ন করেন। তিনি তন্ত্র, যুক্তিবিদ্যা, দর্শন ও চিকিৎসাশাস্ত্রে পারদর্শিতা অর্জন করেন।

ধর্মপ্রচার ও তিব্বত যাত্রা

তিব্বতের রাজা ব্যাং-ছুব-য়ে-শেস’-ওদ অতীশ দীপঙ্করকে তিব্বতে আমন্ত্রণ জানান। প্রথমে তিনি এই আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করেন, কিন্তু পরবর্তীতে রাজা বন্দী হলে এবং তাঁর পুত্র ল্হা-লামা-ব্যাং-ছুব-ওদ অতীশ দীপঙ্করকে তিব্বতে আনতে উদ্যোগী হন। ১০৪০ খ্রিষ্টাব্দে তিনি তিব্বতের থোলিং বিহারে পৌঁছান এবং সেখানে বৌদ্ধ ধর্মের পুনর্জাগরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।


সাহিত্যকর্ম ও দর্শন

অতীশ দীপঙ্কর বহু গ্রন্থ রচনা করেন, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য 'বোধিপথপ্রদীপ'। এই গ্রন্থে তিনি বোধিসত্ত্বের পথ এবং মহাযান বৌদ্ধ দর্শনের মৌলিক দিকগুলো ব্যাখ্যা করেন।


মৃত্যু ও উত্তরাধিকার

তিব্বতে ১৭ বছর ধর্মপ্রচারের পর ১০৫৪ খ্রিষ্টাব্দে তিনি নিঃশেষ হন। তাঁর প্রধান শিষ্য ব্রোম-স্তোন-পা-র্গ্যল-বা'ই-'ব্যুং-গ্নাস কাদম্পা সম্প্রদায় প্রতিষ্ঠা করেন, যা পরবর্তীতে গেলুকপা সম্প্রদায়ের ভিত্তি হয়।


সম্মান ও প্রভাব

২০০৪ সালে বিবিসি বাংলার জরিপে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালিদের তালিকায় তিনি ১৮ নম্বরে স্থান লাভ করেন। [5] তিব্বতে তাঁকে 'জোবো ছেনপো' বা 'মহাপ্রভু' উপাধিতে অভিহিত করা হয়। [3]


📌অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান ছিলেন এক অনন্য বাঙালি বৌদ্ধ পণ্ডিত, যিনি জ্ঞান, নৈতিকতা ও মানবতাকে একসূত্রে বেঁধেছিলেন। তাঁর জীবন ও কর্ম আজও বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারীদের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস।


শনিবার, ১২ নভেম্বর, ২০২২

জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড-২০২২ পেলেন  জয় বড়ুয়া লাভলুর রোবোলাইফ টেকনোলজিস

জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড-২০২২ পেলেন জয় বড়ুয়া লাভলুর রোবোলাইফ টেকনোলজিস

তারুণ্যের সর্ববৃহৎ প্লাটফর্ম ইয়াং বাংলার জনপ্রিয় আয়োজন জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ডের ষষ্ঠ আসরের বিজয়ীদের নাম ঘোষিত হয়েছে। শনিবার (১২ নভেম্বর) দুপুরে বিজয়ীদের হাতে জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড-২০২২ তুলে দেন সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশনের চেয়ারপারসন সজীব ওয়াজেদ জয়।

নতুন উদ্ভাবনী ভাবনা নিয়ে দেশ গঠনে এগিয়ে আসা ৬০০টির বেশি প্রতিষ্ঠান ও সংগঠন থেকে যাচাই বাছাই শেষে ১০ প্রতিষ্ঠানের হাতে উঠেছে ‘জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড’।এ বছর পাঁচটি ক্যাটাগরির প্রতিটিতে দুটি করে ১০টি প্রতিষ্ঠানকে এ পুরস্কার দেওয়া হয়।

উদ্ভাবনী ক্যাটাগরিতে কৃত্রিম হাত তৈরি ও প্রতিস্থাপনের জন্য পুরস্কার পেয়েছেন রোবোলাইফ টেকনোলজিস। জয় বড়ুয়া লাবলু রোবোলাইফ টেকনোলজিসের প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও।২০১৮ সালে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন মানুষদের সহযোগিতায় এ সংগঠন যাত্রা শুরু করে। শুরুতেই তারা দুর্ঘটনা বা যেকোনও কারণে হাত হারানো ব্যক্তিদের কৃত্রিম হাত প্রতিস্থাপন করা শুরু করে। এভাবে অন্তত ২০ জনকে সহযোগিতা করেছে প্রতিষ্ঠানটি। বর্তমানে তারা ৩০ হাজার টাকায় কৃত্রিম হাত প্রতিস্থাপন করছে ও এর খরচ কমিয়ে আনতে চেষ্টা করছে। ইতোমধ্যে সৌদি আরব ও তুরস্কে বেশ কিছু কৃত্রিম হাত রফতানিও করেছে এই প্রতিষ্ঠান।রোবোলাইফ টেকনোলজিসের প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও জয় বড়ুয়া লাবলু বলেন, এ পুরস্কার আমাদের আরও সামনে এগিয়ে যেতে অনুপ্রেরণা জোগাবে। বাংলাদেশে যে হাত-পা বিহীন মানুষ আছে, তাদের জন্য এই রোবোটিক অঙ্গ দৈনন্দিন কাজ সম্পন্ন করতে সহায়তা করে। ভবিষ্যতে আরও কাজ করতে এই পুরস্কার আমাদের উৎসাহ দেবে।

সোমবার, ৭ জুন, ২০২১

ভয়েস অব আমেরিকার বাংলা বিভাগের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নিচ্ছেন  শতরূপা বড়ুয়া

ভয়েস অব আমেরিকার বাংলা বিভাগের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নিচ্ছেন শতরূপা বড়ুয়া


 ভয়েস অব আমেরিকার বাংলা বিভাগের দায়িত্বে শতরূপা বড়ুয়া,আজ সোমবার তার দায়িত্ব বুঝে নেয়ার কথা। তিনি এর আগে ভয়েস অব আমেরিকার ওয়ার্ল্ড সার্ভিসে কর্মরত ছিলেন।

বাংলাদেশের মেয়ে শতরূপা বড়ুয়া রাজধানী ঢাকার হলিক্রস স্কুল অ্যান্ড কলেজে পড়াশোনা শেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। এরপর তিনি বিশ্বখ্যাত কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নেন। সাংবাদিক হিসেবে পরিচিত হওয়ার আগে তিনি একজন নৃবিজ্ঞানী হিসেবে পরিচিত ছিলেন।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিজেকে বাংলাদেশি-আমেরিকান হিসেবে পরিচয় দেয়া শতরূপা যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করলেও বাংলাদেশের বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠনের সঙ্গেও যুক্ত। এ বছরের প্রথম দিনই তিনি ওয়াশিংটন ডিসি এলাকাভিত্তিক সংগঠন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই ফোরাম ইনকরপোরেটেড (ডুয়াফি)’র পরিচালনা পরিষদের সভাপতি হিসেবে দায়িত্বপ্রাপ্ত হন।

গত ২৮শে মে ভয়েস অব আমেরিকার বাংলা বিভাগের প্রধানের পদ থেকে অবসর গ্রহণ করেন সংবাদ পাঠিকা, ভাষ্যকার ও সাংবাদিক রোকেয়া হায়দার।

উল্লেখ্য, আনোয়ারা থানার ঐতিহ্যবাহী তালসরা গ্রামের স্বনামধন্য পরিবারে জন্ম নেওয়া প্রকৌশলী জ্যোতিবিকাশ বড়ুয়ার মেয়ে শতরূপা বড়ুয়া।

[ফেইসবুক থেকে সংগৃহীত]

রবিবার, ৩১ জানুয়ারী, ২০২১

বুয়েট ছাত্র সত্যজিত বড়ুয়া (জয়)  পিএইচডি গবেষণার জন্য আমেরিকা যাত্রা

বুয়েট ছাত্র সত্যজিত বড়ুয়া (জয়) পিএইচডি গবেষণার জন্য আমেরিকা যাত্রা

 

ছবিঃফেইসবুক থেকে নেওয়া
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) এর যন্ত্র কৌশল বিভাগের মেধাবী ছাত্র সত্যজিত বড়ুয়া (জয়) Ms এবং PhD গবেষণার জন্য Full Bright Scholarship নিয়ে ৩১ জানুয়ারি ২০২১ কাতার এয়ার লাইন্স যোগে আমেরিকা গমন করেছে। সে চট্টগ্রামের
বোয়ালখালি উপজেলার চরনদ্বীপ গ্রামের বিশিষ্ট সংগঠক ও সমাজসেবক, বাবু অনুপ বড়ুয়া (মিলটন)র প্রথম পুত্র এবং পরিবারের আলোকিত সন্তান।

সে বুয়েটে থেকে কৃতিত্বের সাথে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রী অর্জন করে। ছাত্র জীবনে ট্যালেন্টপুলে প্রাথমিক বৃত্তি, অষ্টম শ্রেণীতেও ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি, চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল থেকে গোল্ডেন জিপিএ এবং চট্টগ্রাম সরকারী কলেজ থেকেও গোল্ডেন জিপিএ অর্জন সহ সর্বক্ষেত্রে মেধার স্বাক্ষর রাখে। 

©ফেইসবুক থেকে নেওয়া